গরম এর দিনে শরীর ও মস্তিস্ক দুই সুস্থ রাখতে গেলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা অনিবার্য -
এই সময়ে বিভিন্ন প্রকার রোগ দেখা যায় সান স্ট্রোক থেকে শুরু করে রেশ,ঘামাচি প্রভৃতি তাই এই সকল সমস্যা থেকে বাঁচতে কিছু ছোট ছোট নিয়ম অনুসরণ করুন ,যেমন - গরমের দিনে তেল ,ঝাল কম খান অর্থাৎ মশলা বিহীন খাবার খান,শাক সবজি বেশি খান,রসালো ফল যেমন তরমুজ ,পেঁপে, মুসাম্বি ইত্যাদি খান.,
যদি সম্ভব হয়ে সপ্তাহে ২-৩ দিন একটি করে ডাবের জল খান, সালাদ খান ,তাতে রাখুন শশা,টমেটো ,গাজর,কাঁচা পেঁপে,কাঁচা আমের টুকরো,ইত্যাদি দুপুরে খাবার পর খান বা আপনার সময়ে মতো ,
একটু করে প্রতিদিন টক দই খাবার অভ্যাস করুন তাতে শশা কুচিয়ে নিতে পারেন ,.
.
প্রতি দিন দুপুরের মেনু তে টক দই বা টক জাতীয় আমের আচার রাখুন তাতে চিনি কম দিন.কারণ টক শরীর কে ঠান্ডা রাখে কারণ এতে ভিটামিন সি র কে থাকে,প্রচুর জল খান যারা জল খেতে পারেন না সামান্য নুন-চিনি মিশিয়ে নিন তাতে ,তাছাড়া এক লিটার জলে নুন লেবু চিনি মিশিয়ে ও খেতে পারেন এতে মেদ ও ঝরবে বডি ও ঠান্ডা থাকবে বেল এর শরবত দই এর ঘোল, বা পড়া আমের শরবত খান রাস্তার ধরে ঠান্ডা শরবত বা কাটা ফল খাবেন না ..
সঠিক সময়ে খাবার চেষ্টা করুন ,রাতের খাওয়া হালকা রাখুন ভেজিটেবল স্ট্যু রাখুন, ,,অনেকে সাময়িক স্বস্তির জন্য গরমে ঠান্ডা জল বা আইস ক্রিম বা ঠান্ডা অন্য পানি ও খেতে থাকেন যা অত্যন্ত ভুল এতে শরীর খারাপ হয়ে ঠান্ডা লাগে ,মেটাবলিজম কার্য ক্ষমতা কমে দেহে মেদ বাড়ার সম্ভাবনা দেখা যায়,রোদে বেরোনোর আগে ছাতা সানগ্লাস ব্যবহার করুন সুতির জামা কাপড় পড়ুন এবং প্রতি দিন হালকা প্রাণায়াম বা ব্যাম করুন ,কিছু প্রাণায়াম আছে যা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে.
বাচ্ছাদের খেলতে দিন বিকেলে দিকে এতে মন শরীর দুই সতেজ থাকে,পুরুষরা যথা সম্ভব মদ্যপান ও ধূমপান থেকে বিরত থাকুন.,,অবশ্যই গরমের দিনে ২-৩ বার স্নান করা যেতে ই পারে যদি ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ধাত না থাকে আর রোদ থেকেই ফিরেই জল পান করবেন না.
পড়তে থাকুন আমাদের বাকি ব্লগ পোস্ট গুলি -
এই সময়ে বিভিন্ন প্রকার রোগ দেখা যায় সান স্ট্রোক থেকে শুরু করে রেশ,ঘামাচি প্রভৃতি তাই এই সকল সমস্যা থেকে বাঁচতে কিছু ছোট ছোট নিয়ম অনুসরণ করুন ,যেমন - গরমের দিনে তেল ,ঝাল কম খান অর্থাৎ মশলা বিহীন খাবার খান,শাক সবজি বেশি খান,রসালো ফল যেমন তরমুজ ,পেঁপে, মুসাম্বি ইত্যাদি খান.,
যদি সম্ভব হয়ে সপ্তাহে ২-৩ দিন একটি করে ডাবের জল খান, সালাদ খান ,তাতে রাখুন শশা,টমেটো ,গাজর,কাঁচা পেঁপে,কাঁচা আমের টুকরো,ইত্যাদি দুপুরে খাবার পর খান বা আপনার সময়ে মতো ,
একটু করে প্রতিদিন টক দই খাবার অভ্যাস করুন তাতে শশা কুচিয়ে নিতে পারেন ,.
![]() |
| Summer health Tips |
প্রতি দিন দুপুরের মেনু তে টক দই বা টক জাতীয় আমের আচার রাখুন তাতে চিনি কম দিন.কারণ টক শরীর কে ঠান্ডা রাখে কারণ এতে ভিটামিন সি র কে থাকে,প্রচুর জল খান যারা জল খেতে পারেন না সামান্য নুন-চিনি মিশিয়ে নিন তাতে ,তাছাড়া এক লিটার জলে নুন লেবু চিনি মিশিয়ে ও খেতে পারেন এতে মেদ ও ঝরবে বডি ও ঠান্ডা থাকবে বেল এর শরবত দই এর ঘোল, বা পড়া আমের শরবত খান রাস্তার ধরে ঠান্ডা শরবত বা কাটা ফল খাবেন না ..
সঠিক সময়ে খাবার চেষ্টা করুন ,রাতের খাওয়া হালকা রাখুন ভেজিটেবল স্ট্যু রাখুন, ,,অনেকে সাময়িক স্বস্তির জন্য গরমে ঠান্ডা জল বা আইস ক্রিম বা ঠান্ডা অন্য পানি ও খেতে থাকেন যা অত্যন্ত ভুল এতে শরীর খারাপ হয়ে ঠান্ডা লাগে ,মেটাবলিজম কার্য ক্ষমতা কমে দেহে মেদ বাড়ার সম্ভাবনা দেখা যায়,রোদে বেরোনোর আগে ছাতা সানগ্লাস ব্যবহার করুন সুতির জামা কাপড় পড়ুন এবং প্রতি দিন হালকা প্রাণায়াম বা ব্যাম করুন ,কিছু প্রাণায়াম আছে যা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে.
বাচ্ছাদের খেলতে দিন বিকেলে দিকে এতে মন শরীর দুই সতেজ থাকে,পুরুষরা যথা সম্ভব মদ্যপান ও ধূমপান থেকে বিরত থাকুন.,,অবশ্যই গরমের দিনে ২-৩ বার স্নান করা যেতে ই পারে যদি ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ধাত না থাকে আর রোদ থেকেই ফিরেই জল পান করবেন না.
পড়তে থাকুন আমাদের বাকি ব্লগ পোস্ট গুলি -
ঘরে বসে কি ভাবে পায়ের যত্ন নেবেন ?
(Note - This is just a common information we will provide in this blog. plz check and concern doctor before use these home remedies in your skin.)







0 comments:
Post a Comment